১। পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখিঃ (পরিচ্ছন্নতার প্রথম ধাপ, সাবান দিয়ে ধোব হাত; পরিচ্ছন্ন থালা-বাসন, রাখবে সুস্থ সবার জীবন)।
২। কাঁচা ও রান্না করা খাবার আলাদা রাখিঃ (কাঁচা মাছ/মাংস, ফলমূল বা শাক-সবজী থেকে আলাদা রাখি; কাঁচা ও রান্না করা খাবার আলাদা রাখি)।
৩। সঠিক তাপমাত্রায় নির্দিষ্ট সময় ধরে খাবার রান্না করিঃ (সঠিক তাপে ভালভাবে সিদ্ধ করে খাবার রান্না করি)।
৪। নিরাপদ তাপমাত্রায় খাদ্য সংরক্ষণ করিঃ (রান্না করা খাবার ৫ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড এর নিচে সংরক্ষণ করি এবং সংরক্ষণ করা খাবার পরিবেশনের আগে ভালভাবে গরম করি)।
৫। নিরাপদ পানি ও খাদ্য উপকরণ ব্যবহার করিঃ (নিরাপদ পানি ব্যবহার করি, ফলমূল ও শাক-সবজী নিরাপদ পানি দিয়ে ধুয়ে নেই)।
২০৩০ সালের মধ্যে ঝুঁকিভিত্তিক খাদ্যপরিদর্শন, পরিবীক্ষণ ব্যবস্থা চালু করা, খাদ্য পরিদর্শন ও পরীবিক্ষণ ব্যবস্থায় মোবাইল ল্যাবরেটরির সেবা চালুর মাধ্যমে প্রাথমিকভাবে খাদ্যের বিপত্তি চিহ্নিত করা এবং ঝুঁকি নিরুপণ করা।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS